পিন্টু ভট্টাচার্য্য
জনতার ডাক শুনি পৃথিবীতে জনতার ডাক
ক্ষমা নেই, ক্ষমা নেই, শত্রুর ক্ষমা নেই
ঘরে ঘরে জনতার ডাক।।
সর্বহারা যারা বঞ্চিত শোষিত
পেয়েছে যে রক্তের আহবান
নন্দিত আলোকে ঝলমল বিশ্বে
সংগ্রামী জনতার অভিযান।।
বিপ্লবী জনতার সবুজ পাতায়
সংগ্রাম লেখা, শুধু সংগ্রাম।
বন্ধন মুক্তির ইশারায় জানলাম
শত্রুকে জানলাম, মিত্রকে চিনলাম
বাঁচবার স্পন্দনে রঞ্জিত কৃপাণে
ঘরে ঘরে জনতার ডাক।।
ঐ ডাকে 'অ' (Oi Dakey 'Au')
পিন্টু ভট্টাচার্য্য
অলস হইওনা ভাই ঐ ডাকে 'অ'
অধীর হইওনা ভাই ঐ ডাকে 'অ'
অনেক চেনার আছে,
অনেক জানার আছে,
অনেক বোঝার আছে
হাঁকে স্বরে 'অ'।
স্বরে 'অ' আছে আরও আছে স্বরে 'আ'
আঁধার ঘরে আশার আলো ভাই
হ্রস্ব 'ই' 'দীর্ঘ ঈ' আয় শিখে যা
ইশ্কুলেতে পথের দিশা পাই।
ভাইরে, ইরি ফলাই, না পাই খাইতে
ঈষাণ কোণে মেঘ জমে কেন
ঈগল কেন কাড়ে ভাইরে মুরগীর ছাকে ক'
হাঁকে স্বরে 'অ', স্বরে 'অ'।
উপাস কেন থাকতে হয়, উদাম কেন গা
ঊষাকালে সুরয কেন উঠে
ঊষাকালে পূর্বাকাশে সুরয কেন ওঠে
হ্রস্ব 'উ' দীর্ঘ 'ঊ' আয় শিখে যা
হ্রস্ব 'উ' দীর্ঘ 'ঊ' 'এ' 'ঐ' 'ও' 'ঔ' আয় শিখে যা
লেখাপড়া করলে চক্ষু ফোটে।
ভাই রে এই ঘর দু:খ ঐ ঘর সুখ
ঔষধ পথ্য জোটেনা তার কারণটা কী ক'
হাঁকে স্বরে 'অ', স্বরে 'অ'।
অলস হইওনা ভাই ঐ ডাকে 'অ'
অধীর হইওনা ভাই ঐ ডাকে 'অ'
অনেক চেনার আছে,
অনেক জানার আছে,
অনেক বোঝার আছে
হাঁকে স্বরে 'অ'।
স্বরে 'অ' আছে আরও আছে স্বরে 'আ'
আঁধার ঘরে আশার আলো ভাই
হ্রস্ব 'ই' 'দীর্ঘ ঈ' আয় শিখে যা
ইশ্কুলেতে পথের দিশা পাই।
ভাইরে, ইরি ফলাই, না পাই খাইতে
ঈষাণ কোণে মেঘ জমে কেন
ঈগল কেন কাড়ে ভাইরে মুরগীর ছাকে ক'
হাঁকে স্বরে 'অ', স্বরে 'অ'।
উপাস কেন থাকতে হয়, উদাম কেন গা
ঊষাকালে সুরয কেন উঠে
ঊষাকালে পূর্বাকাশে সুরয কেন ওঠে
হ্রস্ব 'উ' দীর্ঘ 'ঊ' আয় শিখে যা
হ্রস্ব 'উ' দীর্ঘ 'ঊ' 'এ' 'ঐ' 'ও' 'ঔ' আয় শিখে যা
লেখাপড়া করলে চক্ষু ফোটে।
ভাই রে এই ঘর দু:খ ঐ ঘর সুখ
ঔষধ পথ্য জোটেনা তার কারণটা কী ক'
হাঁকে স্বরে 'অ', স্বরে 'অ'।
জাগো হে বাংলার জনতা (Jaago Hey Bangla'r Janata)
কথা: নাজিম মাহ্মুদ
সুর: সংগ্রহ (ওঠ হে ভারত লক্ষী)
জাগো হে বাংলার জনতা
বলো মানুষ মানুষের জন্য
ধর্ম বিভেদ বিষ জীর্ন
করো পুন্য এ জীবন ধন্য
স্বাপদে ভরা জনারন্য
এ জঘন্য
করো দূর আমাদের পাপ গন্য।।
বলো হয়ো নাকো হিংসায় মত্ত
বলো বলো সবে মানবতা সত্য
পৃথিবীটাকে বদলে দাও
নব এক শতক সমাগত।
জ্ঞানের প্রদীপ আজ জ্বালো
এই আমাদের বাংলাদেশে
সৈনিক লও তুলে ঝান্ডা
চেতানার এ নব উন্মেষে
তোমারই আলোকে অবশেষে
যাবে ভেসে
যারা এখনও অন্ধ অচৈতন্য।।
বলো হয়োনাকো .... শতক সমাগত।
মৌলবাদের কোন ঠাঁই নাই
এই আমাদের বাংলাদেশে
সৈনিক লও তুলে ঝান্ডা
চেতনার এ নব উন্মেষে
তোমারই আলোকে অবশেষে
যাবে ভেসে, যারা করেছে ধর্ম পূজি পণ্য।।
বলো হয়োনাকো ...শতক সমাগত।
সুর: সংগ্রহ (ওঠ হে ভারত লক্ষী)
জাগো হে বাংলার জনতা
বলো মানুষ মানুষের জন্য
ধর্ম বিভেদ বিষ জীর্ন
করো পুন্য এ জীবন ধন্য
স্বাপদে ভরা জনারন্য
এ জঘন্য
করো দূর আমাদের পাপ গন্য।।
বলো হয়ো নাকো হিংসায় মত্ত
বলো বলো সবে মানবতা সত্য
পৃথিবীটাকে বদলে দাও
নব এক শতক সমাগত।
জ্ঞানের প্রদীপ আজ জ্বালো
এই আমাদের বাংলাদেশে
সৈনিক লও তুলে ঝান্ডা
চেতানার এ নব উন্মেষে
তোমারই আলোকে অবশেষে
যাবে ভেসে
যারা এখনও অন্ধ অচৈতন্য।।
বলো হয়োনাকো .... শতক সমাগত।
মৌলবাদের কোন ঠাঁই নাই
এই আমাদের বাংলাদেশে
সৈনিক লও তুলে ঝান্ডা
চেতনার এ নব উন্মেষে
তোমারই আলোকে অবশেষে
যাবে ভেসে, যারা করেছে ধর্ম পূজি পণ্য।।
বলো হয়োনাকো ...শতক সমাগত।
আলু বেচো, ছোলা বেচো (Aalu Becho, Chola Becho)
কথাঃ সমীর রায়
সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
আলু বেচো, ছোলা বেচো, বেচো বাখর খানি
বেচোনা বেচোনা বন্ধু তোমার চোখের মণি।
কলা বেচো, কয়লা বেচো, বেচো মটরদানা
বুকের জ্বালা বুকেই জ্বলুক, কান্না বেচোনা।
ঝিঙে বেচো পাঁচ সিকেতে, হাজার টাকায় সোনা
বন্ধু তোমার লাল টুকটুকে স্বপ্ন বেচোনা।
ঘরদোর বেচো ইচ্ছে হলে, করব নাকো মানা
হাতের কলম জনম দুখী, তাকে বেচোনা।
সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
আলু বেচো, ছোলা বেচো, বেচো বাখর খানি
বেচোনা বেচোনা বন্ধু তোমার চোখের মণি।
কলা বেচো, কয়লা বেচো, বেচো মটরদানা
বুকের জ্বালা বুকেই জ্বলুক, কান্না বেচোনা।
ঝিঙে বেচো পাঁচ সিকেতে, হাজার টাকায় সোনা
বন্ধু তোমার লাল টুকটুকে স্বপ্ন বেচোনা।
ঘরদোর বেচো ইচ্ছে হলে, করব নাকো মানা
হাতের কলম জনম দুখী, তাকে বেচোনা।
ওরা কপট, ওরা প্রবঞ্চক (Ora Kopot, Ora Probanchak)
কথাঃ এস, এম আবু বকর
সুরঃ রবিউল হুসেইন
ওরা কপট, ওরা প্রবঞ্চক
আমাদের জীবন বন্দী করেছে
যতসব প্রতারক।।
ওরা সত্যেরে ভয় পায়,
মিথ্যার করে পূজা
পরের মাথায় কাঁঠাল রেখে
কোষ খায় করে মজা
ওরা কথায় কথায় মত বদলায়, ওরা ঠগ্।।
ওরা সকালে যারে ভালোবাসে
বিকেলে তার দিকে চায়না
সবার সাথে চলে তালে
আপন কারও হয় না
ওরা ভীরুর ভীরু অতিশয় কাপুরুষ।।
মিথ্যা পোশাকে বাড়ে ওদের জৌলুস
ওরা কথায় কথায় দল বদলায়, ওরা ভন্ড।।
সুরঃ রবিউল হুসেইন
ওরা কপট, ওরা প্রবঞ্চক
আমাদের জীবন বন্দী করেছে
যতসব প্রতারক।।
ওরা সত্যেরে ভয় পায়,
মিথ্যার করে পূজা
পরের মাথায় কাঁঠাল রেখে
কোষ খায় করে মজা
ওরা কথায় কথায় মত বদলায়, ওরা ঠগ্।।
ওরা সকালে যারে ভালোবাসে
বিকেলে তার দিকে চায়না
সবার সাথে চলে তালে
আপন কারও হয় না
ওরা ভীরুর ভীরু অতিশয় কাপুরুষ।।
মিথ্যা পোশাকে বাড়ে ওদের জৌলুস
ওরা কথায় কথায় দল বদলায়, ওরা ভন্ড।।
বানভাসি ওই মানুষগুলো (Baanbhasi Oi Manushgulo)
কথাঃ এস, এম আবু বকর
সুরঃ রবিউল হুসেইন
বানভাসি ওই মানুষগুলো
কতই দিশেহারা
যেদিক তাকায় সেইদিকে দেখে
শুধুই পানির ধারা।।
কাজ নাই, খাবার নাই
ভাসছে যে ঘর বানে
এদিক থেকে ওই দিক থেকে
ছুটে শুধুই প্রানের টানে
মাথা গোজার ঠাঁয় নাই,
হল যে সব সারা।।
কেউবা আছে গাছের ডালে
কেউবা বাড়ীর ছাদে
কেউবা আবার হতাশ হয়ে
অঝোর ধারায় কাঁদে
বিশ্ববাসী এসো সবাই
না যায় যেন মারা।।
সুরঃ রবিউল হুসেইন
বানভাসি ওই মানুষগুলো
কতই দিশেহারা
যেদিক তাকায় সেইদিকে দেখে
শুধুই পানির ধারা।।
কাজ নাই, খাবার নাই
ভাসছে যে ঘর বানে
এদিক থেকে ওই দিক থেকে
ছুটে শুধুই প্রানের টানে
মাথা গোজার ঠাঁয় নাই,
হল যে সব সারা।।
কেউবা আছে গাছের ডালে
কেউবা বাড়ীর ছাদে
কেউবা আবার হতাশ হয়ে
অঝোর ধারায় কাঁদে
বিশ্ববাসী এসো সবাই
না যায় যেন মারা।।
মায়ের দেয়া মোটা কাপড় (Maayer Dea Mota Kapor)
রজনীকান্ত
মায়ের দেয়া মোটা কাপড়
মাথায় তুলে নে রে ভাই
দীন দুখিনী মা যে তোদের
তার বেশী আর সাধ্য নাই।।
ঐ মোটা সুতোর সঙ্গে মায়ের
অপার স্নেহ দেখতে পাই
আমরা এমনি পাষাণ,তাই ফেলে
ঐ, পরের দোরে ভিক্ষে চাই।।
ঐ দু:খী মায়ের ঘরে তোদের
সবার প্রচুর অন্ন নাই,
তবু তাই বেচে কাঁচ, সাবান, মোজা
কিনে করলি ঘর বোঝাই।।
আয়রে আমরা মায়ের নামে
এই প্রতিজ্ঞা করব ভাই
পরের জিনিস কিনব না
যদি-মায়ের ঘরের জিনিস পাই।
মায়ের দেয়া মোটা কাপড়
মাথায় তুলে নে রে ভাই
দীন দুখিনী মা যে তোদের
তার বেশী আর সাধ্য নাই।।
ঐ মোটা সুতোর সঙ্গে মায়ের
অপার স্নেহ দেখতে পাই
আমরা এমনি পাষাণ,তাই ফেলে
ঐ, পরের দোরে ভিক্ষে চাই।।
ঐ দু:খী মায়ের ঘরে তোদের
সবার প্রচুর অন্ন নাই,
তবু তাই বেচে কাঁচ, সাবান, মোজা
কিনে করলি ঘর বোঝাই।।
আয়রে আমরা মায়ের নামে
এই প্রতিজ্ঞা করব ভাই
পরের জিনিস কিনব না
যদি-মায়ের ঘরের জিনিস পাই।
মোদের গোরব মোদের আশা (Moder Gourab Moder Asha)
অতুল প্রসাদ সেন
মোদের গোরব মোদের আশা,
আ'মরি বাংলা ভাষা,
তোমার কোলে তোমার বোলে
কতই শান্তি ভালোবাসা।।
কী যাদু বাংলা গানে
গান গেয়ে দাঁড় মাঝি টানে
গেয়ে গান নাচে বাউল,
গান গেয়ে ধান কাটে চাষা।।
বিদ্যাপতি, চন্ডী, গবিন,
হেম, মধু, বঙ্কিম, নবীন
ওই ফুলেরই মধুর রসে
বাঁধল সুখে মধুর বাসা।।
বাজিয়ে রবি তোমার বীণে,
আনলো মালা জগৎ জিনে
তোমার চরণ তীর্থে মাগো-
জগৎ করে যাওয়া আসা।।
মোদের গোরব মোদের আশা,
আ'মরি বাংলা ভাষা,
তোমার কোলে তোমার বোলে
কতই শান্তি ভালোবাসা।।
কী যাদু বাংলা গানে
গান গেয়ে দাঁড় মাঝি টানে
গেয়ে গান নাচে বাউল,
গান গেয়ে ধান কাটে চাষা।।
বিদ্যাপতি, চন্ডী, গবিন,
হেম, মধু, বঙ্কিম, নবীন
ওই ফুলেরই মধুর রসে
বাঁধল সুখে মধুর বাসা।।
বাজিয়ে রবি তোমার বীণে,
আনলো মালা জগৎ জিনে
তোমার চরণ তীর্থে মাগো-
জগৎ করে যাওয়া আসা।।
আমার মা গো (Amaar Maa Go)
কথা, সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
আমার মা গো, তোর চোখে কেন জলের ধারা?
দুশমনে রুখিতে তোর এক পুত্র দিল প্রাণ,
মা, দেখ আজ তোরে মা বলে ডাকে হাজার সন্তান
আমার মা গো, কে বলে তুই সন্তানহারা।।
আমার মা, আমার মা গো
তোর চোখে কেন জলের ধারা?
ধন্য বীর মাতা বীর, পুত্র গরবিনী, আমার মা;
সাহসী সন্তানদের শক্তি, স্বরূপিনী, আমার মা
ঘরে ঘরে আমরা মা তোর আশিস নিয়ে মাথে
সংগ্রাম করিব হিংস্র দানবের সাথে
আমার মা গো, আঁখি মুছে উঠে দাঁড়া,
আমার মা, আমার মা গো
তোর চোখে কেন জলের ধারা?
আমার মা গো, তোর চোখে কেন জলের ধারা?
দুশমনে রুখিতে তোর এক পুত্র দিল প্রাণ,
মা, দেখ আজ তোরে মা বলে ডাকে হাজার সন্তান
আমার মা গো, কে বলে তুই সন্তানহারা।।
আমার মা, আমার মা গো
তোর চোখে কেন জলের ধারা?
ধন্য বীর মাতা বীর, পুত্র গরবিনী, আমার মা;
সাহসী সন্তানদের শক্তি, স্বরূপিনী, আমার মা
ঘরে ঘরে আমরা মা তোর আশিস নিয়ে মাথে
সংগ্রাম করিব হিংস্র দানবের সাথে
আমার মা গো, আঁখি মুছে উঠে দাঁড়া,
আমার মা, আমার মা গো
তোর চোখে কেন জলের ধারা?
ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে (Dinga Bhasaao Sagar'e)
কথা, সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে সাথীরে
ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে
পূবের আকাশ রাঙা হল সাথী
ঘুমায়োনা আর, জাগো রে।
ভাসাও ডিঙ্গা সাগরে।।
(হো হো হো....................)
ওরে ডাঙ্গার টানে পরান ছিল বাঁধা,
কেন রে বন্ধু এতকাল
ছিল পরান বান্ধা এতকাল
গরজে গুমরি ডাকে শোন
ওই, তরঙ্গ উথাল পাথাল
পাল তুলে দাও, হাল ধর হাতে
দুস্তর সাগর হব পার
জাগায়ে মাতন ঢেউয়ের নাচন
মরণ-বাঁচন একাকার।
ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে সাথীরে
ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে
পূবের আকাশ রাঙা হল সাথী
ঘুমায়োনা আর, জাগো রে।
ভাসাও ডিঙ্গা সাগরে।।
(হো হো হো....................)
ওরে ডাঙ্গার টানে পরান ছিল বাঁধা,
কেন রে বন্ধু এতকাল
ছিল পরান বান্ধা এতকাল
গরজে গুমরি ডাকে শোন
ওই, তরঙ্গ উথাল পাথাল
পাল তুলে দাও, হাল ধর হাতে
দুস্তর সাগর হব পার
জাগায়ে মাতন ঢেউয়ের নাচন
মরণ-বাঁচন একাকার।
আমি বাংলায় গান গাই (Ami Banglaay Gaan Gai)
কথা , সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
আমি বাংলায় গান গাই,আমি বাংলার গান গাই
আমি আমার আমিকে চিরদিন-এই বাংলায় খুঁজে পাই
আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন, আমি বাংলায় বাঁধি সুর
আমি এই বাংলার মায়া ভরা পথে, হেঁটেছি এতটা দূর
বাংলা আমার জীবনানন্দ, বাংলা প্রাণের সুখ
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ।।
(আ.........................................)
আমি বাংলায় কথা কই, আমি বাংলার কথা কই
আমি বাংলায় ভাসি, বাংলায় হাসি,বাংলায় জেগে রই
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখেশুনে খেপে গিয়ে-করি বাংলায় চিৎকার
বাংলা আমার দৃপ্ত স্লোগান, ক্ষিপ্ত তীর ধনুক
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি,দেখি বাংলার মুখ।।
(আ.........................................)
আমি বাংলায় ভালোবাসি, আমি বাংলাকে ভালোবাসি
আমি তারই হাত ধরে সারা পৃথিবীর-মানুষের কাছে আসি
আমি যা কিছু মহান বরণ করেছি বিনম্র শ্রদ্ধায়
মিশে তেরো নদী, সাত সাগরের জল গঙ্গায়-পদ্মায়
বাংলা আমার তৃষ্ণার জল, তৃপ্ত শেষ চুমুক
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ।।
(আ.........................................)
আমি বাংলায় গান গাই,আমি বাংলার গান গাই
আমি আমার আমিকে চিরদিন-এই বাংলায় খুঁজে পাই
আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন, আমি বাংলায় বাঁধি সুর
আমি এই বাংলার মায়া ভরা পথে, হেঁটেছি এতটা দূর
বাংলা আমার জীবনানন্দ, বাংলা প্রাণের সুখ
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ।।
(আ.........................................)
আমি বাংলায় কথা কই, আমি বাংলার কথা কই
আমি বাংলায় ভাসি, বাংলায় হাসি,বাংলায় জেগে রই
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখেশুনে খেপে গিয়ে-করি বাংলায় চিৎকার
বাংলা আমার দৃপ্ত স্লোগান, ক্ষিপ্ত তীর ধনুক
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি,দেখি বাংলার মুখ।।
(আ.........................................)
আমি বাংলায় ভালোবাসি, আমি বাংলাকে ভালোবাসি
আমি তারই হাত ধরে সারা পৃথিবীর-মানুষের কাছে আসি
আমি যা কিছু মহান বরণ করেছি বিনম্র শ্রদ্ধায়
মিশে তেরো নদী, সাত সাগরের জল গঙ্গায়-পদ্মায়
বাংলা আমার তৃষ্ণার জল, তৃপ্ত শেষ চুমুক
আমি একবার দেখি, বার বার দেখি, দেখি বাংলার মুখ।।
(আ.........................................)
ছোট ছোট দুটো পা (Choto Choto Duto Paa)
কথাঃ অসীম মন্ডল, প্রতুল মুখোপাধ্যায়
সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
ছোট ছোট দুটো পা, ছোট দুই হাত
দু'টাকায় খেটে খায় ভোর থেকে রাত।।
গালি খায়, লথি খায় করে মাথা হেঁট
তার দিকে চেয়ে রয় কত খালি পেট
তাই মুখ বুজে খেটে যায় ভোর থেকে রাত
ছোট ছোট দুটো পা, ছোট দুই হাত।।
কুড় তাক্ তাক্ দাদা, কুড় তাক্ তাক্,
এক নয়, দুই নয়, দুশো দশ লাখ,
দুশো দশ লাখ শিশু খাটে প্রাণ পাত,
ছোট ছোট দুটো পা, ছোট দুই হাত।।
'শিশুমেলা', 'শিশুদিন', 'শিশু বৎসর'
কত মধু মাখা বুলি, ছাপা অক্ষর
আল ঝলমল সভা, ভাবের জোয়ার
তবু ভবিষ্যতের খাটে ভূতের বেগার।।
এ মহাভারত দাদা, এ মহাভারত
মাছের মতই আছে শিশুর আড়ত
জ্বালানীর মত আছে শিশুর জোগান
মহাভারতের কথা অমৃত সমান।
সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
ছোট ছোট দুটো পা, ছোট দুই হাত
দু'টাকায় খেটে খায় ভোর থেকে রাত।।
গালি খায়, লথি খায় করে মাথা হেঁট
তার দিকে চেয়ে রয় কত খালি পেট
তাই মুখ বুজে খেটে যায় ভোর থেকে রাত
ছোট ছোট দুটো পা, ছোট দুই হাত।।
কুড় তাক্ তাক্ দাদা, কুড় তাক্ তাক্,
এক নয়, দুই নয়, দুশো দশ লাখ,
দুশো দশ লাখ শিশু খাটে প্রাণ পাত,
ছোট ছোট দুটো পা, ছোট দুই হাত।।
'শিশুমেলা', 'শিশুদিন', 'শিশু বৎসর'
কত মধু মাখা বুলি, ছাপা অক্ষর
আল ঝলমল সভা, ভাবের জোয়ার
তবু ভবিষ্যতের খাটে ভূতের বেগার।।
এ মহাভারত দাদা, এ মহাভারত
মাছের মতই আছে শিশুর আড়ত
জ্বালানীর মত আছে শিশুর জোগান
মহাভারতের কথা অমৃত সমান।
ন্যাংটো ছেলে আকাশে (Nangto Chele Akashe)
কথাঃ বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
ন্যাংটো ছেলে আকাশে হাত বাড়ায়
যদিও তার খিদেয় পুড়ছে গা
ফুটপাথে আজ লেগেছে জোছনা।
চাঁদ হেসে তার কপালে চুমু খায়,
লুকিয়ে মোছে চোখের জল মা
ফুটপাথে আজ লেগেছে জোছনা।।
সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
ন্যাংটো ছেলে আকাশে হাত বাড়ায়
যদিও তার খিদেয় পুড়ছে গা
ফুটপাথে আজ লেগেছে জোছনা।
চাঁদ হেসে তার কপালে চুমু খায়,
লুকিয়ে মোছে চোখের জল মা
ফুটপাথে আজ লেগেছে জোছনা।।
জন্মিলে মরিতে হবে (Jonmile Morite Hobe)
কথা, সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
জন্মিলে মরিতে হবে রে, জানে তো সবাই
তবু মরণে মরণে অনেক
ফারাক আছে ভাই রে, সব মরণ নয় সমান।।
রক্তচোষার উস্কানিতে, জনতার দুশমনিতে,
সারা জনম গেলে কেটে মরণ যদি আসে
ওরে সেই মরণের ভার দেখে ভাই,
পাখীর পালক হাসে রে,সব মরণ নয় সমান।।
জীবন উৎসর্গ করে সবহারা জনতার তরে
মরণ যদি হয়,
ওরে তাহার ভারে হার মানে ঐ
পাহাড় হিমালয় রে, সব মরণ নয় সমান।।
জন্মিলে মরিতে হবে রে, জানে তো সবাই
তবু মরণে মরণে অনেক
ফারাক আছে ভাই রে, সব মরণ নয় সমান।।
রক্তচোষার উস্কানিতে, জনতার দুশমনিতে,
সারা জনম গেলে কেটে মরণ যদি আসে
ওরে সেই মরণের ভার দেখে ভাই,
পাখীর পালক হাসে রে,সব মরণ নয় সমান।।
জীবন উৎসর্গ করে সবহারা জনতার তরে
মরণ যদি হয়,
ওরে তাহার ভারে হার মানে ঐ
পাহাড় হিমালয় রে, সব মরণ নয় সমান।।
সাপের মাথায় পা দিয়ে (Saper Mathay Paa Diye)
কথাঃ অমিত দাস
সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
সাপের মাথায় পা দিয়ে সে নাচে,
কান্না কেন, কান্না কেন তোর?
বন্যা, খরা, মড়ক বুকে বাঁচে
ভাবনা কেন, ভাবনা কেন তোর?
তুই কি ভাবিস তার ঘুমে সেই স্বপ্ন নেই? আছে।
সাপের মাথায় পা দিয়ে সে নাচে।।
সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়
সাপের মাথায় পা দিয়ে সে নাচে,
কান্না কেন, কান্না কেন তোর?
বন্যা, খরা, মড়ক বুকে বাঁচে
ভাবনা কেন, ভাবনা কেন তোর?
তুই কি ভাবিস তার ঘুমে সেই স্বপ্ন নেই? আছে।
সাপের মাথায় পা দিয়ে সে নাচে।।
Subscribe to:
Posts (Atom)